✅ ওটস শতভাগ সু-সাস্থ নিশ্চিত করে।
✅ প্রোটিনে এবং ফাইবার জন্য সেরা।
✅ মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
✅ ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপকারী।
✅ শিশু থেকে বড় সবাই গ্রহন করতে পারে ।
১. ওটসে থাকা ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান ভিটামিন-(B1, B2, B3,B5,B6,B9) ভিটামিন-E খনিজ উপাদান:আয়রন,ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম,ফসফরাস,পটাশিয়াম, জিঙ্ক,কপার,ম্যাঙ্গানিজ,সেলেনিয়াম। অন্য উপাদান: উচ্চমাত্রার ফাইবার, প্রোটিন,স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
২. ওটসের প্রমাণভিত্তিক স্বাস্থ্য উপকারিতা হজমে সহায়তা করে। ওজন কমাতে সাহায্য করে। কোলেস্টেরল কমায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। শক্তি যোগায়। হাড় মজবুত করে। মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
৩. ওটস ব্যবহারের সঠিক নিয়ম: নাশতায় দুধ/পানি দিয়ে রান্না করে খাওয়া যায়। স্মুদি, শেক বা দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। স্বাস্থ্যকর নাস্তা হিসেবে ফল, বাদাম ও মধুর সঙ্গে খাওয়া যায়। ব্রেকফাস্ট বোল, স্যুপ বা ডেজার্টে ব্যবহার করা যায়।
✅বেবি ওটস বাচ্চাদের সু-সাস্থ নিশ্চিত করে।
৪. ইন্সট্যান্ট ওটস কিভাবে খেতে হবে ওটস পোরিজ – ১ কাপ দুধ/পানিতে ৩-৪ টেবিল চামচ ওটস দিয়ে ফুটিয়ে নরম করে খাওয়া। ওটস স্মুদি – কলা/আপেল/বেরি, দুধ ও সামান্য মধুর সঙ্গে ব্লেন্ড করে খাওয়া। ওটস প্যানকেক/চিলা – ডিম, সবজি মিশিয়ে ভেজে খাওয়া। ওভারনাইট ওটস – দুধ বা দইয়ের সঙ্গে রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ফল ও বাদাম দিয়ে খাওয়া।
Reviews
There are no reviews yet.
Be the first to review “Organic baby Oats” Cancel reply
Reviews
There are no reviews yet.