Sale!

দানাদার গাওয়া ঘি

Price range: ৳ 400 through ৳ 800 & Free Shipping

Free shipping on orders over $50!

  • Done Satisfaction Guaranteed
  • Done No Hassle Refunds
  • Done Secure Payments
GUARANTEED SAFE CHECKOUT
  • Visa Card
  • MasterCard
  • American Express
  • Discover Card
  • PayPal

Description

ঘি হলো ঐতিহ্যের এক রূপ, যা রাখে শরীর-মন সুস্থ ও দৃঢ়।

🍯বিস্তারিত আলোচনায় আমরা কি কি জানতে পারবো :

১. ঘি- এর ভিটামিন সূমহ : 
২. ঘি- এর ১০টি প্রমাণ-ভিত্তিক স্বাস্থ্য উপকারিতা :
৩. ঘি- খাওয়ার সঠিক নিয়ম :
৪.  ঘি-এর ব্যবহার বিধি :
৫. ঘি যে বাঙালির ঐতিহ্য সেই সম্পর্কে : 
 
🍯ঘি-এর পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা (প্রতি ১০০ গ্রামে)
১. শক্তি (ক্যালোরি): ৮৯৭ কিলোক্যালরি
২. মোট চর্বি (Fat): ৯৯.৮ গ্রাম
৩. স্যাচুরেটেড ফ্যাট: ৬১ গ্রাম
৪. মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট: ২৮ গ্রাম
৫. পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট: ৩ গ্রাম
৬. কোলেস্টেরল: ৩০০ মিলিগ্রাম
৭. ভিটামিন A: ৮০০-৯০০ মাইক্রোগ্রাম
৮. ভিটামিন E: ২.৮ মিলিগ্রাম
৯. ভিটামিন K2: অল্প পরিমাণে
১০. বুটিরিক অ্যাসিড: প্রায় ৩–৪%
🍯ঘি- এর ১০টি প্রমাণ-ভিত্তিক স্বাস্থ্য উপকারিতা :

১। হজমশক্তি বৃদ্ধি করে: ঘি আমাদের পাকস্থলির হজম ক্ষমতা বাড়ায়। স্টোমাক অ্যাসিডের ক্ষরণ বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা রাখে। নিয়মিত ঘি খেলে তাই বদ-হজম এবং গ্যাস হওয়ার প্রবণতা কমে। কারণ ঘি যে কোনো ধরনের রিচ খাবারকে দ্রুত হজম করাতে সক্ষম।

 

২। শরীরের ঘাটতি পূরণ করে: প্রতিদিন ঘি খেলে শরীরের অভ্যন্তরে একদিকে যেমন ভিটামিন এ এবং ই-এর ঘাটতি পূরণ হয়, তেমনি অ্যান্টি-অ্যাক্সিডেন্টের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়। এর ফলে পুষ্টির ঘাটতি দূর হওয়ার পাশাপাশি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

৩। মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায়: এতে থাকা ওমেগা-৬ ও ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের কোষগুলোকে সক্রিয় রাখে যা মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে। এই পুষ্টি উপাদান ডিমেনশিয়া ও অ্যালঝাইমারের মতো মস্তিষ্কের রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

৪। ওজন কমাতে সাহায্য করে: অনেকেই ভাবেন ঘি খেলে ওজন বাড়ে। এই ধারণা একদমই ভুল। গবেষণায় দেখা গেছে, এতে থাকা এসেনশিয়াল অ্যামাইনো অ্যাসিড শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি ঝড়িয়ে ফেলতে সাহায্য করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমতে শুরু করে।

৫। হাড়ের গঠনে ভুমিকা রাখে: ঘি-তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে, ও

৬। ত্বক উজ্জ্বল ও কোমল রাখে: ঘি-তে থাকা স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বককে ভেতর থেকে পুষ্টি দেয়। নিয়মিত ঘি খাওয়ার ফলে ত্বক মসৃণ, উজ্জ্বল ও বলিরেখাহীন থাকে। এটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করে।

৭। হরমোন ভারসাম্য রক্ষা করে: ঘি খেলে শরীরে ভালো ফ্যাটের মাত্রা বজায় থাকে, যা শরীরের হরমোন উৎপাদনে সহায়তা করে। বিশেষ করে মেয়েদের পিরিয়ড সংক্রান্ত সমস্যা এবং হরমোনজনিত ভারসাম্যহীনতা দূর করতে ঘি কার্যকর।

৮। চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে: ঘি-তে থাকা ভিটামিন এ চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি চোখের শুষ্কতা দূর করে, রেটিনা সুরক্ষিত রাখে এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

৯। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: ঘি একটি প্রাকৃতিক ইমিউন বুস্টার। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের কোষকে সুস্থ রাখে এবং ইনফেকশন বা ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।

১০। অন্ত্র পরিষ্কার ও মলত্যাগে সহায়ক: ঘি প্রাকৃতিকভাবে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে। এটি অন্ত্রে (lubricate) করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে। ঘুমানোর আগে এক চামচ ঘি খেলে সকালে মলত্যাগ সহজ হয়।

🍯 ঘি-এর ব্যবহার বিধি : 
  • গরম ভাতের সঙ্গে ঘি খাওয়ার সঠিক নিয়ম

  • রুটি, পরোটা বা চাপাটির সঙ্গে ঘি ব্যবহারের উপায়

  • খালি পেটে ঘি ও গরম জল খাওয়ার নিয়ম

  • ঘুমানোর আগে গরম দুধে ঘি মিশিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

  • খিচুড়ি ও ডাল-ভাতে ঘি ব্যবহারের উপায়

  • রান্নার তেলে ঘি ব্যবহার – কতটা ও কখন

  • শিশুর খাবারে ঘি মেশানোর নিয়ম

  • শরীর চর্চাকারীদের জন্য ঘি খাওয়ার সময় ও পরিমাণ

  • ঘি দিয়ে মিষ্টান্ন ও ভোজন তৈরি – সঠিক পদ্ধতি

  • রূপচর্চায় ঘি ব্যবহার – ত্বক ও ঠোঁকে নিয়মিত যত্ন

🍯 ঘি- খাওয়ার সঠিক নিয়ম :
১. খালি পেটে ১ চামচ ঘি ও গরম জল খেতে পারেন।
২. গরম ভাত বা রুটির সঙ্গে ঘি।
৩. ঘুমানোর আগে গরম দুধে ঘি মিশিয়ে খেতে পারেন
৪. রান্নার উপাদান হিসেবে ঘি ব্যবহার করতে পারবেন।
৫. প্রতিদিন  ১–২ চামচ খেতে পারেন।
🍯ঘি যে বাঙালির ঐতিহ্য সেই সম্পর্কে : 

বাংলার খাদ্যাভ্যাসে এক বিশেষ জায়গা দখল করে আছে ঘি। পোলাও, বিরিয়ানী বা কাচ্চির মত বিভিন্ন মুখরোচক রান্নার স্বাদ ও ঘ্রাণ বাড়াতে বিশেষ উপকরণ এই ঘি।আর খাওয়া শেষে বাঙালির পাতে যদি মিষ্টি কিছু যোগ হয়, তাও যেন অসম্পূর্ণ ঘি এর ঘ্রাণ ছাড়া। তাই, মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরিতেও লাগে ঘি। তবে শুধু স্বাদ বাড়াতেই নয়, ঘি এর রয়েছে অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতাও। বাচ্চাদের থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সের মানুষ ঘি খেতে পারে। আজকের লেখায় জেনে নেওয়া যাক ঘিয়ের নানান পুষ্টিগুণ সম্পর্কে।

ঘিয়ের বিভিন্ন রকম পুষ্টিগুণ: ঘিয়ের পুষ্টিগুণের জন্যই একে বলা হয় সুপারফুড। দুধ থেকে তৈরি বলে এতে থাকে ফ্যাট-দ্রবণীয় ভিটামিন ডি, কে, ই এবং এ সহ দুধের সব পুষ্টিগুণ। যা আমাদের শরীরকে অন্যান্য খাবার থেকে মিনারেলস ও ভিটামিন শোষণে সহায়তা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

দেশি ঘি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট গুণসমৃদ্ধ হওয়ায় এটি ভাইরাস, ফ্লু, কাশি, সর্দি প্রভৃতির বিরুদ্ধে লড়াই করে।

প্রাকৃতিক খাবারেই লুকিয়ে আছে সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি!

Infinity Organic  খাঁটি পণ্যের বিশ্বস্ত ঠিকানা

Additional information

Weight/ওজন

২৫০ গ্রাম, ৫০০ গ্রাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “দানাদার গাওয়া ঘি”

Your email address will not be published. Required fields are marked *